ক্ষমতা হারানোর পর আওয়ামী লীগ তাদের পতনের জন্য দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকে দায়ী করছে এবং নিজেদের ফিরে আসার কৌশল খুঁজছে। কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলটি বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতাকে কাজে লাগিয়ে আবার রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা বলছেন, সাড়ে ১৫ বছরের দীর্ঘ শাসনামলে আওয়ামী লীগ ক্ষমতার অহংকারে রাজনীতি বিচ্ছিন্ন হয়ে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলগুলো এবং এমনকি সাধারণ মানুষকেও ক্ষেপিয়ে তুলেছিল। দলটি একা হয়ে পড়েছিল।
সেই পটভূমিতে পতনের আগমুহূর্ত পর্যন্ত ছাত্র জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের দমননীতির কারণে সাধারণ মানুষের মধ্যে তাদের প্রতি এক ধরনের নেতিবাচক ধারণা তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ যে দলগুলো বর্তমানে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করছে, তাদের সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারও আওয়ামী লীগ বিরোধী অবস্থানে রয়েছে।
Leave a Reply